বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৯:১৪ পূর্বাহ্ন

পঞ্চগড়ে জেঁকে বসেছে শীত

পঞ্চগড় জেলা প্রতিনিধি: দেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে গেলো দুইদিন ধরে ঘন কুয়াশা আর চারিদিকে বইছে হিমেল হাওয়া। ফলে এই জেলায় জেঁকে বসেছে শীত। এতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। সবথেকে বেশি কষ্ট হচ্ছে তৃণমূল মানুষের। সন্ধ্যার পর থেকে ছিন্নমূল অসহায় মানুষেরা ফুটপাতে খড়-কুটায় আগুন জ্বালিয়ে নিবারণ করছে শীত। এখন পর্যন্ত এমন পরিস্থিতিতে সরকারি ও বেসরকারি ভাবে গরিব অসহায় মানুষদের মাঝে শীত বস্ত্র বিতরণ করতে দেখা যায়নি এই জেলায়।

কিছু সংখ্যক বৈষম্য বিরোধী ছাত্র  আন্দোলনে আহত ও নিহত পরিবারের মাঝে কম্বল বিতরণ করেছে জেলা প্রশাসন। তা ছাড়া আর কোন জায়গায় কম্বল বিতরণ করেতে দেখা যায়নি।গেল ২ দিন থেকে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত থাকছে হিমেল হাওয়ার প্রচন্ড শীতের দাপট। কুয়াশার কারণে সকাল বেলায় যানবাহনগুলো হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে।

প্রচন্ড শীতের কারণে সন্ধ্যার পর সাধারণ মানুষ গুরুত্বপূর্ণ কাজ ছাড়া কেউ ঘর থেকে বেরোচ্ছে না। শীত নিবারণের জন্য গরম কাপড় কিনতে নিম্ন ও মধ্য আয়ের মানুষেরা ভিড় করছে জেলার হকার্স মার্কেটগুলোতে। গেলো দুই দিন সূর্য দেখা গেলেও শীতের তীব্রতা বেড়েছে অনেক। এ অবস্থায় সাধারণ মানুষ কাজে যেতে না পেরে অনাহারে অর্ধাহারে দিনাতিপাত করছে। এই জেলা ও হিমালয় অনেক কাছে হওয়ায় এখানে শীতের তীব্রতা প্রতি বছরই বেশি হয়। অন্যান্য বছর জানুয়ারীর শুরুতে শীতের দাপট শুরু হলেও এ বছর ডিসেম্বরে শুরুতে শীতের দাপট শুরু হয়েছে। সন্ধ্যা হলেই জনশূন্য হয়ে পড়ে বাজার ঘাট।

রোববার (৮ ডিসেম্বর) সকাল ৬ টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ ১১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকলেও সকাল ৮ টার পর থেকে সূর্য দেখা গেছে। হিমেল বাতাস কিছুটা কমেছে। সূর্যের তাপমাত্রা  ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ায় কিছু টা স্বস্তি ফিরিয়েছে।

শনিবার সকাল ৬ টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এদিকে তীব্র শীতের কারণে বেড়েছে শীতজনিত রোগব্যাধি। জেলার সদরসহ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স গুলোতে শিশু ও বয়স্করা সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন। চিকিৎসকরা শীতে স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধিতে প্রয়োজনীয় পরামর্শসহ চিকিৎসা দিয়ে যাচ্ছেন।

জানা যায় ২৯ নভেম্বর থেকে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত টানা ১০ দিন তেঁতুলিয়ায় সারা দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। এ সময় তেঁতুলিয়া দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে উঠানামা করেছে। তবে এই সময়ের মধ্যে বেশির ভাগ দিনই কুয়াশা না থাকায় সকাল সকাল উঠেছিল ঝলমলে রোদ। শুক্রবার সকাল থেকে আজ এখন পর্যন্ত উত্তরের এই জনপদে বাড়ছে কুয়াশার দাপট।

তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্র নাথ রায় বলেন, কয়েক দিনের তুলানায় আজ তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা কিছুটা বাড়লেও ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়েছে চারদিক। ঘন কুয়াশায় সূর্যের আলো ভূপৃষ্ঠে আসতে না পারায় বেশি শীত অনুভূত হচ্ছে।

পঞ্চগড় জেলা প্রতিনিধি: দেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে গেলো দুইদিন ধরে ঘন কুয়াশা আর চারিদিকে বইছে হিমেল হাওয়া। ফলে এই জেলায় জেঁকে বসেছে শীত। এতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। সবথেকে বেশি কষ্ট হচ্ছে তৃণমূল মানুষের। সন্ধ্যার পর থেকে ছিন্নমূল অসহায় মানুষেরা ফুটপাতে খড়-কুটায় আগুন জ্বালিয়ে নিবারণ করছে শীত। এখন পর্যন্ত এমন পরিস্থিতিতে সরকারি ও বেসরকারি ভাবে গরিব অসহায় মানুষদের মাঝে শীত বস্ত্র বিতরণ করতে দেখা যায়নি এই জেলায়।

কিছু সংখ্যক বৈষম্য বিরোধী ছাত্র  আন্দোলনে আহত ও নিহত পরিবারের মাঝে কম্বল বিতরণ করেছে জেলা প্রশাসন। তা ছাড়া আর কোন জায়গায় কম্বল বিতরণ করেতে দেখা যায়নি।গেল ২ দিন থেকে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত থাকছে হিমেল হাওয়ার প্রচন্ড শীতের দাপট। কুয়াশার কারণে সকাল বেলায় যানবাহনগুলো হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে।

প্রচন্ড শীতের কারণে সন্ধ্যার পর সাধারণ মানুষ গুরুত্বপূর্ণ কাজ ছাড়া কেউ ঘর থেকে বেরোচ্ছে না। শীত নিবারণের জন্য গরম কাপড় কিনতে নিম্ন ও মধ্য আয়ের মানুষেরা ভিড় করছে জেলার হকার্স মার্কেটগুলোতে। গেলো দুই দিন সূর্য দেখা গেলেও শীতের তীব্রতা বেড়েছে অনেক। এ অবস্থায় সাধারণ মানুষ কাজে যেতে না পেরে অনাহারে অর্ধাহারে দিনাতিপাত করছে। এই জেলা ও হিমালয় অনেক কাছে হওয়ায় এখানে শীতের তীব্রতা প্রতি বছরই বেশি হয়। অন্যান্য বছর জানুয়ারীর শুরুতে শীতের দাপট শুরু হলেও এ বছর ডিসেম্বরে শুরুতে শীতের দাপট শুরু হয়েছে। সন্ধ্যা হলেই জনশূন্য হয়ে পড়ে বাজার ঘাট।

রোববার (৮ ডিসেম্বর) সকাল ৬ টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ ১১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকলেও সকাল ৮ টার পর থেকে সূর্য দেখা গেছে। হিমেল বাতাস কিছুটা কমেছে। সূর্যের তাপমাত্রা  ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ায় কিছু টা স্বস্তি ফিরিয়েছে।

শনিবার সকাল ৬ টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এদিকে তীব্র শীতের কারণে বেড়েছে শীতজনিত রোগব্যাধি। জেলার সদরসহ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স গুলোতে শিশু ও বয়স্করা সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন। চিকিৎসকরা শীতে স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধিতে প্রয়োজনীয় পরামর্শসহ চিকিৎসা দিয়ে যাচ্ছেন।

জানা যায় ২৯ নভেম্বর থেকে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত টানা ১০ দিন তেঁতুলিয়ায় সারা দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। এ সময় তেঁতুলিয়া দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে উঠানামা করেছে। তবে এই সময়ের মধ্যে বেশির ভাগ দিনই কুয়াশা না থাকায় সকাল সকাল উঠেছিল ঝলমলে রোদ। শুক্রবার সকাল থেকে আজ এখন পর্যন্ত উত্তরের এই জনপদে বাড়ছে কুয়াশার দাপট।

তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্র নাথ রায় বলেন, কয়েক দিনের তুলানায় আজ তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা কিছুটা বাড়লেও ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়েছে চারদিক। ঘন কুয়াশায় সূর্যের আলো ভূপৃষ্ঠে আসতে না পারায় বেশি শীত অনুভূত হচ্ছে।

Please Share This Post in Your Social Media

উপদেষ্টা মন্ডলীর সভাপতি :বীরমুক্তিযোদ্ধা আইয়ূব আলী
প্রধান সম্পাদক ও প্রকাশক :সাংবাদিক এ.আর.এস.দ্বীন মোহাম্মদ
প্রধান কার্যালয় : বুরোলিয়া তালুকদার পাড়া, মোশারফ প্লাজা ৩য় তলা ,গাজীপুর  সদর, গাজীপুর   ।
মোবাইল: ০১৭৪৬৪৯৪৬১০,০১৯৯৫৯০৮০৬৩,০১৯৮৫১৮৫৮৮৪
কারিগরি সহযোগীতায় : দ্বীনিসফট